মাসুদ রানা পলক,ঠাকুরগাঁওঃ
ঠাকুরগাঁও জেলায় ভুল্লি বড়গাঁও ইউনিয়নের মোঃ মিজানুর রহমানের মেয়ে শিখা মোস্তাকিন প্রায় দুবছর যাবৎ অজ্ঞাত মানষিক রোগে ভূগছে। তার হতদরিদ্র ভূমিহীন দিনমজুর বাবার পক্ষে তার চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। মেয়ের চিকিৎসা করিয়ে প্রায় সর্বশান্ত হয়ে গেছে। এমন যন্ত্রণা নিয়ে প্রায় দুই বছর ধরে জীবন কাটাচ্ছে তার মেয়ে। আরও কতদিন এভাবে থাকতে হবে, তা জানে না কেউ। তার বাবা মোঃ মিজানুর রহমানের একজন হত দরিদ্র ভ্যান চালকের কাজ করে জীবন নির্বাহ করেন। মেয়ের চিকিৎসা করাতে ধার-দেনা করে একমাত্র অবলম্বন বসতভিটা বিক্রি করে এবং অনেকের সহায়তায় মেয়ের চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছেন।
তিনাকে বিভিন্ন আত্মীয়-স্বজন শুভাকাঙ্খিরা বিভিন্নভাবে সহায়তা করছেন। না হলে চিকিৎসা বন্ধ হয়ে যেত। তার চিকিৎসা চালাতে আরও ৩,৫০,০০০/- ( সাড়ে তিন লক্ষ) টাকার দরকার। দশ বছরের শিশু শিখা মোস্তাকিন দির্ঘীদিন ধরে মানষিক রোগে ভূগছে। বর্তমানে সে এতোটাই অসুস্থ যে প্রতিদিনে প্রায় ২০-২৫ বার অজ্ঞান হয়ে যায়।
তার বাবা মেয়ের জন্য সমাজের বিত্তবান মানুষের কাছে আর্থিক সাহযোগিতা চেয়েছেন। বর্তমানে সে রংপুর মেডিকেল কলেজ এর সহকারী অধ্যাপক ডা : মোঃ গোলাম আজম এর তত্তাবধানে আছেন তিনি জানান, শিখার মাথার অবস্থা সক্রিয় নহে। তার উন্নত চিকিৎসা প্রয়োজন শিখাকে বিদেশে চিকিৎসা করলে সে ভালো হবে।
(Visited 1 times, 1 visits today)