সাজ্জাদ হোসেন চিশতী:
ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন একজন আপাদমস্তক রাজনীতিবিদ তরুণ যুব নেতা ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কাউন্সিলের প্রধান উপদেষ্টা ও যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক। রাজনৈতিকভাবে ঐহিত্যবাহী পরিবারের সন্তান আপাদমস্তক এই রাজনীতিবিদের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম আবদুল মতিন মোহন একটানা ২৭ বছর ইউপি চেয়ারম্যান ছিলেন এবং দু’বার ছিলেন শাহজাদপুর উপজেলার ভারপ্রাপ্ত উপজেলা চেয়ারম্যান। তিনি বাংলাদেশ মিল্ক ভিটার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম আবদুল মতিন মোহন সিরাজগঞ্জের গণ্যমান্য ব্যক্তি ছিলেন।
তিনি শাহজাদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।
ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটনের পিতাকে এলাকার মানুষ যেভাবে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন, তেমনি ঠিক ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটনকেও স্নেহ করে সবাই কাছে টেনে নেন।’
লিটন বলেন, ‘মানুষের সেবায় অনেক আগে থেকে উন্নয়নমূলক কাজ করে যাচ্ছি। পিতার নামে একাধিক রাস্তা করেছি।স্কুল-কলেজসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনে আর্থিক সহযোগিতা করছি। শাহজাদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ বেডে উন্নীত করতে ভূমিকা রেখেছি। ডেইরি কাউন্সিলের মেম্বার হিসেবে এলাকার দুগ্ধ খামারিদের সহযোগিতা করে যাচ্ছি। এলাকার বেকার সমস্যা সমাধানের জন্যও কাজ করছি।
ড.সাজ্জাদ হায়দার লিটন যার সবকিছুতেই রাজনীতি। সত্যিকার অর্থে একজন অনুকরণীয় নেতা অকুতোভয় এই নেতা সত্য কথা বলতে এবং অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে কখনোই দ্বিধা করেন না।সবচেয়ে বড় কথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই সুদ্ধি অভিযানে,এখন তারমত পরিচ্ছন্ন, ক্লীন ইমেজের নেতার বড় অভাব,যুবলীগের তৃনমুল থেকে কেন্দ্র সবাই তাকে ভালবাসে একজন সজ্জন ব্যক্তি হিসেবে।
ড. লিটন জানান, আওয়ামী লীগ যখন বিরোধী দলে ছিল তখন বারবার রাজপথে নির্যাতিত হয়েছেন। ওয়ান-ইলেভেনের সময় শেখ হাসিনার কারামুক্তি আন্দোলনে রেখেছেন সক্রিয় ভূমিকা।
ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন বাংলাদেশ শান্তি পরিষদেরও আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, রাশিয়া-বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতির সেক্রেটারি, ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতির কেন্দ্রীয় সদস্য। তিনি দেশে বিদেশে পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে ব্যাপক কাজ করেন সে করনে তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অংঙ্গনে অত্যন্ত পরিচিত মুখ। ইতিমধ্যেই তার কূটনৈতিক কর্ম দক্ষতায় কারণে এবং বিনয়ী আচার আচরণে তৃনমূল নেতা কর্মী ও সাধারণ জনগণের পাশাপাশি দলের নীতি-নির্ধারকের কাছে তিনি সুনজরে আছেন বলে জানা গেছে।
উল্লেখ যে, ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের তরুণ প্রার্থী হিসাবে সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে শক্তিশালী প্রার্থী ছিলেন। সে সময় তিনি ক্লিন ইমেজের প্রার্থী হিসাবে ব্যাপক জণসমর্থন লাভ করেন এবং ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটনকে নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণীর প্রায় সব জাতীয় পত্রিকায় ইতিবাচক ভাবে লেখালেখি হয়েছে। সুতরাং এই তরুন যুব নেতাকে তৃনমূল, শিক্ষিত সমাজ ও সারাদেশের যুবলীগের পরিচ্ছন্ন নেতারা যুবলীগের কাউন্সিলে তাকে সাধারন সম্পাদক হিসেবে দেখতে চায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার অক্লান্ত পরিশ্রমে অগ্রযাত্রার উন্নত বাংলাদেশ গড়তে দূষণমুক্ত এবং স্বচ্ছ ও পরিচ্ছন্ন মেধাসম্পন্ন প্রগতীশীল তরুণ নেতৃত্বকে উৎসাহিত করে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের দায়ীত্বভার প্রদান করার আলোকে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ লীগের এই কাউন্সিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অঙ্গ-সংগঠন আওয়ামী যুবলীগ সাম্প্রতিক সময়ে নেতৃত্বের কারণে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে শেখ ফজলুল হক মণির আওয়ামী যুবলীগ বিশুদ্ধ সংগঠনে রূপান্তরিত করার চেষ্টা চলছে, তার আলোকে আওয়ামী যুবলীগের দায়ীত্বপূর্ণ পদে যুব সমাজের প্রজ্জ্বলিত শিখা ও পরীক্ষিত সাংগঠনিকভাবে কর্মদক্ষ ও যোগ্য সাধারণ সম্পাদক দরকার।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড যেকয়জন কে নিয়ে যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে চিন্তা ভাবনা করছে তাদের মমধ্যে ড সাজ্জাদ হায়দার অন্যতম।ড সাজ্জাদ হায়দার লিটনের, মেধা মনন,চারিত্রিক সৃজনশীলতা ও সৌজন্যবোধ ও মানুষের সাথে মেশার এক ব্যক্তি। আন্তর্জাতিক রাজনীতি ও দেশীয় রাজনীতির বিশ্লেষণে ইতোমধ্যে তিনি রাজনীতির সূধীজনের কাছে অত্যন্ত প্রিয় ব্যক্তিত্বে পরিচিত একজন।
বর্তমানে তিনি সাংগঠনিকভাবে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক।
এর পাশাপাশি সেক্রেটারি বাংলাদেশ-রাশিয়া ফ্রেন্ডশীপ সোসাইটি, নির্বাহী সদস্য বাংলাদেশ -ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশীপ সোসাইটি, আন্তর্জাতিক সম্পাদক বাংলাদেশ পিস কাউন্সিল,ওয়াল্ড পিস কাউন্সিল এর মেম্বার,বৃহৎ দুগ্ধ উৎপাদনকারী সংস্থা বাংলাদেশ মিল্কভিটা লিঃ এর সাবেক পরিচালক এবং বতমানে সরকারের অতিরিক্ত সচিব পদমযাদার বাংলাদেশ ডেইরি ডেভেলাপমেন্টে কাউন্সিলের মেম্বার, পাশাপাসি বাংলাদেশের বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের পররাষ্ট উপদেষ্টা এবং পররাষ্ট্র নীতি নিয়ে গবেষণা মূলক প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ফর ফরেন এ্যাফায়ার্স স্টাডিজ এর ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্বরত। সবকিছু মিলে স্হানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ভাবে ডক্টর সাজ্জাদ হায়দারের পদচারনা রয়েছে এর ভিওিতে, যুবলীগের কাউন্সিলে তিনি সাধারণ সম্পাদক হিসেবে একজন জোরালো প্রাথী।