শ্রমিক দিবস একটি দীর্ঘ সংগ্রাম আর সংহতির নাম
ট্রেড ইউনিয়ন সমূহ শ্রমিক উন্নয়নে করে যাচ্ছে কাম।
একই পতাকা তলে দাঁড়িয়ে আপোষহীন সংগ্রাম তথা ;
দুনিয়ার সব শ্রমিক বৈষম্য দূর করে এক হবার কথা।
মেহনতী মানুষের দিন, ঘটনার ঘাত-প্রতিঘাতে মোড়া
ধনকুবের দের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে সমাজতন্ত্র গড়া।
.
সুবিধা বঞ্চিতের আন্দোলনের পথ হয়না তো কভু মসৃণ
অনুন্নত-উন্নয়নশীল দেশে আজো ঘোচেনি দূর্দশা-দুর্দিন।
জুলুম-অত্যাচার,ধর্মঘট-মিছিল,সংগ্রামের কাব্য গাঁথা
দুর্নীতি আর স্বজনপ্রীতি যত্রতত্রে শ্রমিকের দীর্ঘ ব্যথা।
নূন্যতম মজুরি,শ্রমের মর্যাদা যুগোপযোগী করা হোক
শিশুশ্রম ব্যথিত করে সবার মনে আনে যে ভীষণ শোক।
পুঁজিবাদী সমাজ ব্যবস্থায় ত্বরান্বিত অসম উন্নয়ন কত!
সময়ের হাত ধরে জীবনে সূচীত হোক নতুন ভাবনা যত।
ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে তাদের অনিশ্চিত হয়েছে আহার
কবে মুক্তি পাবে বিশ্ববাসী; গুনছে অপেক্ষার প্রতিটি প্রহর।
জীবনে বেঁচে থেকে দুমুঠো অন্নের জন্য প্রাণপণে লড়াই
শ্রমিকের আঁধার ঘোচে না জীবনে, ঠাঁসা চড়াই-উৎরাই।
তাদের মুষ্টিবদ্ধ হাত কখনো উপরে উঠবে কিনা সংশয়!
বিপত্তি পেরিয়ে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে প্রকাশ করবে বিষ্ময়।
— নাবিহা ফ্যাশন হাউস,
— ফরিদপুর, জহুরনগর, কালিগঞ্জ, সাতক্ষীরা।