ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের কারণে ফেনীর ৬টি উপজেলায় নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টা থেকে জেলার উপকূলীয় অঞ্চল সোনাগাজীসহ অন্য উপজেলায়ও গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি ও দমকা হাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাতাসের গতি বাড়তে শুরু করেছে।
সোনাগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অজিত দেব জানান, করোনা দুর্যোগের মধ্যে আরেকটা দুর্যোগ আম্ফান আসায় সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উপজেলার সবকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
উপজেলা সূত্রে জানা যায়, সোনাগাজীতে ৪৩টি আশ্রয়কেন্দ্রসহ উপকূলীয় অঞ্চলে ২৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মানুষের আশ্রয়ের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এতে সব মিলিয়ে ২৫ থেকে ৩০ হাজার মানুষকে আশ্রয় দেওয়া যাবে।
জানা যায়, স্বেচ্ছাসেবী সিপিপির টিম সকল ইউনিয়নে প্রস্তুত রয়েছে। ১১টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। রাতে ১০ হাজার মানুষের খাবারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। দুই হাজার স্বেচ্ছাসেবক রয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ অর্ধশত আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে।
মোরশেদ/মানব বার্তা