ভাসানচরে নেয়া রোহিঙ্গারা স্বাবলম্বী হচ্ছেন । যুক্ত হচ্ছে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে। দক্ষতা বাড়াতে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে দেয়া হচ্ছে প্রশিক্ষণ। সরকারের লক্ষ্য, মিয়ানমারে ফেরার পরও যেন তারা নিজ দেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে পারে।
ডিসেম্বর থেকে এ পর্যন্ত তিন ধাপে ১৭শ পরিবারের ৭ হাজার ৬ সদস্য থাকছেন ভাসানচরের আশ্রয়ণ প্রকল্পে। প্রশিক্ষণ নিতে আসা রোহিঙ্গারা জানালেন তাদের স্বপ্নের কথা। ভাসানচরে তাদের কর্মসংস্থান নিশ্চিতে আছে নানা মেয়াদে পরিকল্পনাও।
নতুন পরিবেশে নতুন ভবিষ্যৎ গড়ার কাজে ব্যস্ত রোহিঙ্গারা। অন্যের মুখপেক্ষী হয়ে অলস জীবনের খোলস ছেড়ে বেরিয়ে এসে নিজকে কর্মঠ হিসেবে গড়ে তোলাই এখন তাদের চ্যালেঞ্জ।
দেশীয় এনজিও ও পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি)র যুগ্ম পরিচালক সুকুমার চন্দ্র দাস জানিয়েছেন, স্বাবলম্বী করার পাশাপাশি দক্ষ জনগোষ্ঠী হিসেবে গড়ে তুলতে এরই মধ্যে এখানকার রোহিঙ্গাদের নিয়ে তারা কাজ শুরু করছেন। এছাড়া বেসরকারি উদ্যোক্তাদের মধ্যে আছে দেশের পোশাক ব্র্যান্ড কে-ক্রাফট।